আরশাদ মামুন, লালমোহন:
লালমোহন লর্ডহাডিঞ্জ ইউপি সফল চেয়ারম্যান আবুল কাসেম মিয়ার জনপ্রিয়তায় ঈর্শ্বানিত সিন্ডিকেটের ষড়যন্ত্র রুখতে আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে কঠোর জবাবের পথে হাটছেন দক্ষ সফল ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল কাসেম মিয়া। মিথ্যাচার কিংবা অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের অপচেষ্টা করার ক্ষেত্রেও সীমা থাকা উচিত। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এলাকার উন্নয়ন ও মানুষের কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিতে একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছে। জনশ্রুতি রয়েছে, মুলত ষড়যন্ত্রকারী চক্র নিজেদের বেআইনী স্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল কাসেম মিয়াকে রাজনৈতিক ভাবে হেয় করার মানসে উঠে পরে লেগেছেন৷ যারা নিজেদের স্বার্থে যে কোন ধরনের ঘৃণিত কর্মকান্ডও চালাতে পিছু হটেন না। ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নূরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিশ্বস্ত অনুসারী মোঃ আবুল কাশেম মিয়ার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে একটি কু-চক্রী মহল। চেয়ারম্যানের জনপ্রিয়তায় ইর্শান্বিত হয়ে এই চক্রটি বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিকদেরকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তিন তিন বার বিপুল ভোটে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আবুল কাশেম মিয়া। সম্প্রতি ষড়যন্ত্রকারী চক্র বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচারের মাধ্যমে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যানকে উদ্দেশ্য করে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়। ওই পত্রিকায় সংবাদে উল্লেখ করা হয়, চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া তার ইট ভাটায় অবৈধ জমি দখল করে আছে। এবং লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নে ভূমিহীনদের জন্য গুচ্ছ গ্রামে নির্মাণকৃত ঘরের বরাদ্দ দেওয়ার কথা বলে অর্থ আত্মসাৎ ও ঘরের নকসা পরিবর্তন করেছেন তিনি। এব্যাপারে চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া জানান, লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নে গুচ্ছ গ্রামের ঘর নির্মান করছেন, ঠিকাদার নিজাম উদ্দিন ও সালাউদ্দিন। গুচ্ছ গ্রামের ঘর নির্মাণে নকসা পরিবর্তন করবে কি করবে না সেটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা দেখবে। সেখানে একজন ইউপি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নাই। তিনি জানান, তার ইট ভাটায় ব্যবহৃত জমি তার নিজস্ব মালিকানাধীন। স্থানীয়রা জানান, একজন লেবার সর্দার মেম্বার আব্দুল আলী সিকদার নিজে এবং তার স্ত্রীর নামে অবৈধভাবে বয়স্ক ভাতা উত্তোলন করছেন। কথিত আছে যে, আঃ আলী ও তার ছেলেরা বিভিন্ন চর থেকে অসংখ্য গরু ও ছাগল চুরির হোতা। তারা বর্তমানে জিরো থেকে কোটিপতি হয়েছে। পাশ্ববর্তী চরফ্যাশন পৌর শহরের মধ্যে কয়েকটি বহুতল ভবন নির্মাণ করেছেন, আঃ আলী মেম্বার ও তার ছেলেরা। তাদের অর্থের উৎস্য কোথায় এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এ বিষয়ে খতিয়ে দেখা’র আহবান জানান এলাকাবাসী।